রুকইয়াহ

নাস্তিক বা অমুসলিম জ্বীন

কালিমার জিকির নাস্তিক জ্বিনকে ধ্বংস করে দেয় । সুতরাং যারা নাস্তিক অথবা অমুসলিম জিন দ্বারা আক্রান্ত, তারা উচ্চ আওয়াজে খুব বেশি বেশি “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ” এই জিকির করার চেষ্টা করবেন ।

Continue reading...

হাসাদের লক্ষণ

নামাজের মধ্যে অতিরিক্ত হাই আসা শয়তানের হাসাদের অন্যতম একটি লক্ষণ । ভুক্তভোগীদের উচিত বেশি বেশি “‘আউযুবিল্লাহি মিনাশ শাইত্ব-নির রজীম” বা এ জাতীয় অর্থবোধক বাক্যের মাধ্যমে অভিশপ্ত শয়তান থেকে আল্লাহর আশ্রয় চাওয়া । নামাজ শুরুর পূর্বে ২১/৭/৩ বা সমস্যার ধরণ অনুযায়ী কমবেশি সংখ্যক বার পড়ে নিবে । পাশাপাশি সূরা আ’রাফ এর ২০০ নং আয়াত বা সূরা হা-মীম সাজদাহ এর ৩৬নং আয়াত বেশি তিলাওয়াত করলে আশাকরি এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে ইনশাআল্লাহ্ ।

Continue reading...

উম্মে সিবয়ান জ্বীন

উম্মে সিবয়ান (أم الصبيان) বলতে কোন জ্বিনের অস্তিত্ব সহীহ হাদীস দ্বারা প্রমাণিত নয় । এ সম্পর্কে বর্ণিত একমাত্র হাদীসিটি জ্বাল । (উক্ত হাদীসের রাবী (مروان بن سالم الغفاري) মাতরুক এবং (يحيى بن العلاء) হাদীস বানোয়াটের দোষে অভিযুক্ত ।) তথাপি উক্ত হাদীসে বর্ণিত (أم الصبيان) শব্দ দ্বারা আদৌ (التابعة) উদ্দেশ্য এটাও চূড়ান্ত নয় । এ ব্যাপারে একাধিক মত রয়েছে । শৈশবকাল থেকে মানুষের সাথে বেড়ে ওঠে সহীহ হাদীসের আলোকে এমন একমাত্র জ্বিন হচ্ছে...

Continue reading...

জ্বিনের আছর

জ্বিনের আছরকে আরবীতে বলে ‘মাস’ (مس) । এটি আবার কয়েক প্রকার । তন্মধ্যে মূল হচ্ছে তিন প্রকার । ১) মাস্ আরেজি- জ্বিন মাঝে মাঝে বডিতে আসে আবার চলে যায় । বডিতে থাকাকালীন রোগী অসুস্থ হয়, জ্বিন চলে গেলে আবার একাকীই সুস্থ হয়ে যায় । ২) মাস্ হাকিকী – স্থায়ীভাবে জিন বডিতে বাসা গেড়ে বসে । ৩) মাস্ খারিজি – জ্বিন বডিতে প্রবেশ না করেই দূর থেকে রোগীকে কষ্ট দেয় । মাস্ বা...

Continue reading...

ভাবা উচিত!

শারীরিক ডাক্তার দেখানোর প্রয়োজন পড়লে এমবিবিএস, এফসিপিএস নাকি এমডি, ডাক্তারের এসব শিক্ষাগত যোগ্যতাগুলো আমরা ঠিকই খুঁজে দেখি । কিন্তু আধ্যাত্মিক ডাক্তার দেখাতে গেলে তখন জাস্ট মাথায় একটা টুপি থাকলেই তার উপরে নির্ভর করে বসি, তার শিক্ষাগত যোগ্যতা, তার আমল-আখলাক, কুরআন হাদীসের জ্ঞান, তিলাওয়াতের শুদ্ধতা এগুলো আর খোঁজার প্রয়োজন মনে করিনা ।

Continue reading...
error: Content is protected !!