পরিস্থিতি : কেন এ আয়োজন — প্রবাসী, কিংবা যারা অজপাড়া গাঁয়ে থাকে, অথবা যে সমস্ত জেলায় রাক্বী নেই এমন কোথাও যে রোগী বসবাস করে, তাদের জন্য ঢাকায় কিংবা বিভাগীয় শহরে এসে রুকইয়াহ করা যেমন কষ্টসাধ্য তেমনি ব্যয়বহুল । যেকারণে প্রয়োজনীয়তা বুঝা সত্ত্বেও অনেকেই চিকিৎসা নিতে পারেনা। দিনের পর দিন জ্বীন-যাদুর কষ্টে ভুগতে থাকে। কেবল তাদের কথা বিবেচনায়ই “অনলাইন রুকইয়াহ”র এ আয়োজন। যাতে এ ধরণের রোগীরা একেবারেই বিনা চিকিৎসায় না ভুগে; কমপক্ষে অনলাইনে...
Continue reading...ঘুমন্ত ব্যক্তির মাথায় শয়তানের যাদুর গিঁট
প্রত্যেক ঘুমন্ত ব্যক্তির মাথার পিছনের অংশে শয়তান তিন গিট বিশিষ্ট একটি রশি দিয়ে বেঁধে দেয়, “রাতের আরো লম্বা সময় বাকি আছে তুমি ঘুমাও” এই মন্ত্র পড়ে প্রত্যেক গিঁটে ফুঁ দেয় । ব্যক্তি যখন উঠে আল্লাহকে স্মরণ করে (ঘুম থেকে জাগ্রত হওয়ার দোয়া ইত্যাদি পড়ে) তখন তার মাথা থেকে একটি গিঁট খুলে যায়, সে যখন অযূ করে তখন দ্বিতীয় আরেকটি গিঁট খুলে যায়, অতঃপর সে যখন নামাযে দাঁড়ায় তখন তৃতীয় ও সর্বশেষ গিঁটটিও...
Continue reading...প্রসঙ্গঃ পেটের যাদু — পর্যালোচনা ও প্রেসক্রিপশন
যাদুর অবস্থান রোগীর যত কাছে হয়, ততই তা শক্তিশালী হয় । আর রোগী যাদু থেকে যত দূরে যায়, রোগীর উপরে তার প্রভাব ততটাই কমতে থাকে । অবশ্য যাদুর কিছু কিছু ক্যাটাগরিতে বিষয়টা এরকম নাও হতে পারে । রোগীকে সবসময় যাদুর কাছে রাখার জন্য বা ভিন্ন শব্দে বললে, যাদুর বস্তুকে স্থায়ীভাবে রোগীর সর্বাধিক কাছে রাখার জন্য জ্বীন বা যাদুকরের সবচেয়ে মোক্ষম ‘থলে’ হচ্ছে — রোগীর পেট । যেহেতু তখন সে যেখানেই যাক, যাদুর...
Continue reading...পেটের যাদু নষ্টের আয়াত
প্রসঙ্গঃ পেটের যাদু শিরোনামে পূর্বে প্রকাশিত একটি লেখায় “পেটের যাদু” এর এর ভয়াবহতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে । আজকের লেখায় শুধুমাত্র পেটের যাদু নষ্টের সহায়ক আয়াত নিয়ে আলোচনা করব—ইনশআল্লাহ্। ১) সূরা ফাতিহা ২) আয়াতুল কুরসি ৩) সূরা ইখলাস, ফালাক ও নাস ৪) যাদু নষ্টের কমন আয়াত ১ । সূরা আ’রাফ ১১৭ থেকে ১২২নং আয়াত ২ । সূরা ইউনুস ৮১ ও ৮২নং আয়াত ৩ । সূরা ত্বহা ৬৯নং আয়াত ৫) পেটের যাদু...
Continue reading...‘সিহরুন নাঝীফ’ বা ইস্তেহাযার যাদু
‘ইস্তেহাযা বা রক্ত স্রাবের যাদু’— শুনতে অদ্ভুত শোনা গেলেও এটি যাদুর বেশ প্রসিদ্ধ একটি প্রকার । যার প্রভাবে ভিক্টিমের আনকন্ট্রোলড রক্ত স্রাবের সমস্যা হয়ে থাকে, যা বিশেষজ্ঞ ডাক্তার দেখিয়েও আরোগ্য হয় না । ইস্তেহাযা কী? ইস্তেহাযা হলো, হায়েজের নির্ধারিত দিনগুলোর বাহিরে নারীদের রক্ত প্রবাহিত হওয়া । অন্য ভাষায় বললে, কোনো মহিলার তিনদিনের কম বা দশ দিনের বেশি সময় ধরে রক্তস্রাব হওয়া । সাধারণত— ১) অসুস্থ বানানোর যাদু (সিহরুল মারাদ) ২) বিবাহ বিচ্ছেদের...
Continue reading...