আপনি চতুর্মুখী এ্যাকশন না নিলেও আপনার শরীরে থাকা জ্বীন কিন্তু ঠিকই আপনাকে কাবু করার জন্য চতুর্মুখী চক্রান্ত করে যাচ্ছে নিয়মিতই । সে আপনাকে দুর্বল করার জন্য কখনো ‘বদনজর’ দিচ্ছে । কখনো ‘ওয়াসওয়াসা’ দিচ্ছে । কখনো ‘যাদু’ করছে । কখনো আবার আপনার শরীরের মধ্যে চলাচলের ক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে ব্রেইনসহ বিভিন্ন অর্গানে পৌঁছে ক্ষতি করছে । অথচ আপনি সারাদিনে একবার রুকইয়াহ’র একটি অডিও শুনেই তৃপ্তির ঢেকুর তুলছেন । চিকিৎসা হিসেবে এতটুকুই যথেষ্ট মনে করছেন! মূলত এ কারণেই আপনার সুস্থতায় বিলম্বিত হচ্ছে ।
- ১। আয়াতুল কুরসি
- ২। সূরা হাশরের শেষ তিন আয়াত
- ৩। সূরা সাফ্ফাত
- ৪। সূরা আর রহমান
- ৫। সূরা দুখান
- ৬। সূরা জ্বীন
- ৭। সূরা হুমাজাহ
- ৮। সূরা আ’লা ।
নিয়তঃ উপরোক্ত আয়াত ও সূরাগুলো তিলাওয়াত বা শোনার সময় এই নিয়ত করবেন :
হে মানুষ ও জ্বীনের সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ! আমার শরীর কিংবা শরীরের বাহিরে থাকা যে জ্বীনটি আমার কষ্টে কারণ হচ্ছে— হেদায়াত নসীবে থাকলে তাকে আপনি হেদায়াত দিন । নতুবা কুরআনের প্রত্যেকটি অক্ষরের বিনিময় আপনি তাকে কঠিনতর শাস্তি প্রদান করুন । কুরআনের বরকতে তাকে আপনি জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ধ্বংস করে দিন । তার বদনজর ও যাদুসহ যাবতীয় অকল্যাণ থেকে আমাকে হেফাজত করুন । আপনার হাবীব মুহাম্মাদ (স.) এর উসিলায় আমার দোয়াকে কবুল করুন ।
সূরাগুলো ডাউনলোড করতে এই লিংকে ভিজিট করুন । https://muftialamin.com/surah/