রুকইয়াহ

জ্বিনকে দূর্বল করতে

আপনার সাথে থাকা জ্বিনকে দূর্বল করতে রুকইয়াহ চিকিৎসা গ্রহণের পাশাপাশি সর্বদা ওযূ অবস্থায় থাকুন, বেশি বেশি যিকর করুন এবং ইস্তেগফার পাঠ করুন । খবিশ শয়তান আপনার শরীর থেকে পালায়নে বাধ্য হবে ইনশাআল্লাহ ।

Continue reading...

লজ্জা নয়; চিকিৎসা গ্রহণ করুন (১)

যে সমস্ত বোনেরা স্বপ্নে প্রায়ই শারীরিকভাবে হেনস্তার শিকার হন, যাকে নিয়ে কখনোই কল্পনাও করেননি স্বপ্নের মধ্যে তার সাথে ঘনিষ্ঠ হতে দেখেন, এমনকি কখনো কখনো মাহরাম আত্মীয়-স্বজনের সাথেও স্বপ্নে নিজেকে বিব্রতকর অবস্থায় দেখেন, অথবা অপিরিচত ও ভয়নাক আকৃতির কোন কিছু জোর করেই আপনার সাথে শারীরিক সম্পর্ক করতে চাইছে এমনটা স্বপ্নে দেখেন । বিশেষতঃ স্বপ্ন ভাঙ্গার পরে যাদের— শরীর ব্যাথা হয় শরীরের কোথাও আচড় বা আঘাতের দাগ দেখা যায় প্রাইভেট পার্টে জ্বালাপোড়া ও ব্যাথা...

Continue reading...

ঘর কেন্দ্রিক জ্বীন-যাদুর সমস্যার রুকইয়াহ

আপনি যদি এমন কোনো দোয়া, আয়াত, সূরা বা আমলের ব্যাপারে জানতে এ পোস্টটি পড়তে আগ্রহী হয়ে থাকেন— যা একবার এপ্লাই করলেই সারাজীবনের জন্য আপনার ঘর শয়তানের ডিস্টার্ব থেকে হেফাজত থাকবে, তাহলে শুধু এই পোস্টই নয় বরং পুরো কুরআন-হাদীসের বিশাল ভাণ্ডারও আপনাকে আশাহত করবে । কারণ কুরআন-হাদীসে এমন কোনো আমল বর্ণিত নেই; যা একবার করলেই সারাজীবনের জন্য শয়তান থেকে হেফাজত থাকা যায় । হাদীসে যতগুলো আমলের কথাই বর্ণিত হয়েছে— সবগুলোই নিয়মিত আমল ।...

Continue reading...

রুকইয়াহ অডিও>ডিজিটাল যুগের তাবিজ

কুরআন তিলাওয়াত করতে জানা সত্ত্বেও জ্বীন-যাদূর চিকিৎসায় কেবলমাত্র রুকইয়াহ’র অডিওর উপরে ডিপেণ্ড করা, আর তিলাওয়াত না করে কুরআনের আয়াত লিখে তাবিজ বানিয়ে গলায় ঝুলিয়ে রাখা একই কথা । দু’য়ের মধ্যে কোন পার্থক্য নেই । একটা আদি ভার্সন আরেকটি ডিজিটাল । অপারগতার ক্ষেত্রে দুইটাই বৈধ, তবে কোনটাই মূল চিকিৎসা উপকরণ নয়; বরং বিকল্প ব্যবস্থা । যে কারনে কুরআনের ভাব-মর্যাদা ক্ষুন্ন হওয়ার আশংকায় পারতপক্ষে উভয়টাই নিরুৎসাহিত করা হয় । ফোরজি’র এ যুগে বার্গার বানাতে...

Continue reading...

বিচ্ছু বা এই জাতীয় বিষাক্ত পোকামাকড়ের দংশনের রুকইয়াহ

একটি পাত্রে কিছু পানি নিয়ে তাতে কিছুটা লবন মিক্স করতে হবে, সম্ভব হলে বাথ সল্ট মিক্স করতে পারলে বেশি ভালো । অতঃপর আক্রান্ত স্থান উক্ত পানির মধ্যে চুবিয়ে রাখবে বা আক্রান্ত স্থানে উক্ত পানি ঢালতে থাকবে, এবং ব্যাথা, জ্বালাপোড়া বা দংশনের ক্রিয়া দূর না হওয়া পর্যন্ত পূর্ণ বিশ্বাস ও একনিষ্ঠতার সাথে সূরা ইখলাস ও সূরা ফালাক-নাস পাঠ করতে থাকবে । খুব শিঘ্রই বিষাক্ত পোকামাকড়ের দংশনের সকল প্রকার কষ্ট দূর হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ...

Continue reading...
error: Content is protected !!