বদনজর একটি সুপ্ত ঘাতক । মানুষকে তিলে তিলে শেষ করে দেয় । জ্বীনের জন্যও এটি একটি মহা অ-স্ত্র । এমন কোনো রোগী পাইনি যাকে জ্বীন আছর করেছে কিন্তু তাকে নজরের মাধ্যমে ক্ষতি করেনি । এসব দৃষ্টিকোণ থেকে ভাবলে মাঝেমধ্যে মনে হয় জ্বীনের চেয়েও বদনজরের সমস্যা বেশি মারাত্মক। বদনজর সম্পর্কিত হাদীসগুলো আপনি যত বেশি পড়বেন, ততই আশ্চর্য হতে থাকবেন। এ সম্পর্কিত হাদীসের উপরে সামগ্রিকভাবে গবেষণা করলে দেখবেন যে, এহেন কোনো রোগ বা ক্ষতি...
Continue reading...বদনজর
বদনজর কি? বদনজরের রুকইয়াহ। বদনজর থেকে বাঁচার দোয়া । বদনজরে আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণ। বদনজরের দোয়া। বদনজর সম্পর্কিত হাদিস ।
প্রসঙ্গ : স্পীচ ডিলে বা শিশুর দেরিতে কথা বলা
যে সমস্ত বাচ্চাদের শ্রবণ শক্তি ঠিক আছে অথচ উপযুক্ত বয়স হওয়ার পরেও কথা বলতে পারছেনা, তাদেরকে প্রতিদিন ঘুমানোর পূর্বে নিম্নোল্লিখিত আয়াতসমূহ সাতবার বা কমপক্ষে তিনবার পড়ে গায়ে ফুুঁ দিন । এবং পানিতে ফুঁ দিয়ে খাওয়ানোর অভ্যাস করুন । ১। সূরা ফাতিহা—পূর্ণ ২। সূরা ত্বহা— ২৭ ও ২৮ নং আয়াত ৩। সূরা শুআরা— ১৩ নং আয়াত ৪। সূরা কাসাস— ৩৪ নং আয়াত ৫। সূরা দুখান— ৫৮ নং আয়াত ৬। সূরা আর রহমান— ১থেকে...
Continue reading...হাদীসের আলোকে বদনজরের ক্ষতিসমূহ
রোগীর কাছে শুরুতেই তার রোগ ধরা পড়লে চিকিৎসা গ্রহণ সহজ হয় । কিন্তু রোগী যখন তার অজান্তেই কোনো রোগে ভুগে তখন তার চিকিৎসা ‘সহজ’ তো দূরের কথা! শুরুই যেহেতু হয়না; বিনা চিকিৎসায়ই সে ধুঁকে ধুঁকে মরে। বদনজরের বিষয়টিও এরকম। এটি একটি সুপ্ত ঘাতক । মানুষকে তিলে তিলে শেষ করে দেয় । ভিক্টিম টেরও পায়না যে, কীসের কারণে তার এ দশা হচ্ছে । যেকারণে ভুক্তভোগী তার সমস্যা থেকে বের হওয়ার জন্য বিভিন্ন উপায়...
Continue reading...বদনজরের গোসল
এক বালতি পানি নিবেন । সম্ভব হলে জমজম, বৃষ্টি বা সাগরের পানি । অন্যথায় সাধারণ পানির সাথে সামান্য জমজম, বৃষ্টি বা সাগরের পানি মিক্স করে নিবেন । তাও সম্ভব না হলে যেকোনো পবিত্র পানি নিলেই হবে । অতঃপর উক্ত পানিতে হাত ডুবিয়ে রেখে (ঐচ্ছিক) নিম্নোক্ত দোয়া ও সূরাগুলো পাঠ করে পানিতে ফুঁ দিবেন । অতঃপর উক্ত পানি দিয়ে তিনবার কুলি করবেন, তিনবার নাকে পানি দিবেন এবং অবশিষ্ট পানি দিয়ে গোসল করবেন ।...
Continue reading...