রুকইয়াহ কীসের জন্য এবং কীসের জন্য নয়! এ বিষয়টিই অনেকের কাছে ক্লিয়ার নয় । অনেক ভাইয়েরা আমাদের সাথে যোগাযোগ করে— পছন্দের মানুষকে বিয়ে করার জন্য রুকইয়াহ করতে চান, অনেকে আবার হারানো জিনিস খুঁজে পাওয়া বা পাওনা টাকা আদায়ের জন্য রুকইয়াহ করতে চান, কেউবা সন্তান বা স্বামী/স্ত্রীকে বশ করার জন্য রুকইয়া করতে চান— তাদের উদ্দেশ্যেই আজকের এই আলোচনা । প্রশ্ন— কোন কোন রোগ বা সমস্যার জন্য রুকইয়াহ চিকিৎসা করা হয়? উত্তর— সংক্ষিপ্ত উত্তরটি...
Continue reading...অন্যের যাদু নষ্ট করার উপায়
কোনো কোনো যাদুগ্রস্থ ব্যক্তির ক্ষেত্রে অনেক সময় এমন পরিস্থিতি তৈরি হয় যে, তার চালচলন, কথাবার্তা, আচার-আচরণে পরিবার বা শুভাকাঙ্খীগণ তার যাদুতে আক্রান্ত হওয়ার ব্যাপারটি স্পস্ট বুঝতে পারলেও (যাদুর প্রভাবে প্রভাবিত থাকার কারণে) সে নিজে কোনোভাবেই তা মানতে চায় না। বা সে এসব প্যারানরমাল বিষয়গুলো সে বিশ্বাসই করে না। যে কারণে উক্ত যাদুগ্রস্থ ব্যক্তিকে সরাসরি রুকইয়াহ করা বা তাকে দিয়ে যাদু নষ্টের কোন আমল করানো সম্ভব হয় না । এ ধরণের পরিস্থিতে উক্ত...
Continue reading...কেস স্টাডি : কবরের যাদু
যাদুর মূল উৎসের যতটা কাছাকাছি পৌঁছা যাবে, আল্লাহ চাইলে তত দ্রুত তার সমাধানে পৌঁছা যাবে । অনেক রোগী আছেন যারা দীর্ঘদিন যাবত যাদুতে আক্রান্ত । অনেক পুরনো যাদু হওয়ায় লম্বা সময় ধরে রুকইয়াহ করেও কাঙ্খিত ফলাফল পাচ্ছেন না, তাদের উচিত যাদুর মূল উৎসের কাছাকাছি পৌঁছার চেষ্টা করা । উৎস জানা থাকলে গিয়ে সেখানে গিয়ে কিছুদিন রুকইয়াহ করা । উদাহরণস্বরুপ— আপনি বর্তমানে শহরে বসবাস করছেন, আর সেখানে থেকেই রুকইয়াহ করছেন । কিন্তু আপনাকে...
Continue reading...জ্বীনের রোগীর চিকিৎসায় আজান
বিপদজনক পরিস্থিতিতে জ্বীনে আক্রান্ত রোগীকে কন্ট্রোলে আনতে শরীরের সর্বশক্তি ব্যবহার করে উচ্চ আওয়াজে আজান দিন । বছর তিনেক আগের ঘটনা, জ্বীনে আক্রান্ত একজন মেয়ে রোগীকে আমার কাছে নিয়ে আসা হলো । রুকইয়াহ করে পাওয়া গেলো মেয়েটি হত্যার যাদুতে আক্রান্ত। তারই বাবার কবরে যাদুর বস্তু পুঁতে রেখে তাকে যাদু করা হয়েছিল। সাথে আসা যাদুর খাদিম জ্বীনটি ছিলো মারাত্মক শক্তিশালী ও আক্রমণাত্মক। অবস্থার সিরিয়াসনেস দেখে প্রথম দিনেই লং সেশন রুকইয়াহ করলাম। দীর্ঘসময় পরে জ্বীনটি...
Continue reading...প্রসঙ্গ : স্পীচ ডিলে বা শিশুর দেরিতে কথা বলা
যে সমস্ত বাচ্চাদের শ্রবণ শক্তি ঠিক আছে অথচ উপযুক্ত বয়স হওয়ার পরেও কথা বলতে পারছেনা, তাদেরকে প্রতিদিন ঘুমানোর পূর্বে নিম্নোল্লিখিত আয়াতসমূহ সাতবার বা কমপক্ষে তিনবার পড়ে গায়ে ফুুঁ দিন । এবং পানিতে ফুঁ দিয়ে খাওয়ানোর অভ্যাস করুন । ১। সূরা ফাতিহা—পূর্ণ ২। সূরা ত্বহা— ২৭ ও ২৮ নং আয়াত ৩। সূরা শুআরা— ১৩ নং আয়াত ৪। সূরা কাসাস— ৩৪ নং আয়াত ৫। সূরা দুখান— ৫৮ নং আয়াত ৬। সূরা আর রহমান— ১থেকে...
Continue reading...