জ্বিনের আছরকে আরবীতে বলে ‘মাস’ (مس) । এটি আবার কয়েক প্রকার । তন্মধ্যে মূল হচ্ছে তিন প্রকার ।
১) মাস্ আরেজি- জ্বিন মাঝে মাঝে বডিতে আসে আবার চলে যায় । বডিতে থাকাকালীন রোগী অসুস্থ হয়, জ্বিন চলে গেলে আবার একাকীই সুস্থ হয়ে যায় ।
২) মাস্ হাকিকী – স্থায়ীভাবে জিন বডিতে বাসা গেড়ে বসে ।
৩) মাস্ খারিজি – জ্বিন বডিতে প্রবেশ না করেই দূর থেকে রোগীকে কষ্ট দেয় ।
মাস্ বা জ্বিনের আছর যে প্রকারেরই হোক না কেন, তার একমাত্র স্থায়ী চিকিৎসা হচ্ছে রুকইয়াহ বা কুরআনের আয়াত, হাদীসে বর্ণিত দুয়া অথবা আল্লাহর নামসমূহের মাধ্যমে ঝাড়ফুঁক করা ।