কোনো কোনো যাদুগ্রস্থ ব্যক্তির ক্ষেত্রে অনেক সময় এমন পরিস্থিতি তৈরি হয় যে, তার চালচলন, কথাবার্তা, আচার-আচরণে পরিবার বা শুভাকাঙ্খীগণ তার যাদুতে আক্রান্ত হওয়ার ব্যাপারটি স্পস্ট বুঝতে পারলেও (যাদুর প্রভাবে প্রভাবিত থাকার কারণে) সে নিজে কোনোভাবেই তা মানতে চায় না। বা সে এসব প্যারানরমাল বিষয়গুলো সে বিশ্বাসই করে না। যে কারণে উক্ত যাদুগ্রস্থ ব্যক্তিকে সরাসরি রুকইয়াহ করা বা তাকে দিয়ে যাদু নষ্টের কোন আমল করানো সম্ভব হয় না । এ ধরণের পরিস্থিতে উক্ত...
Continue reading...যাদু নষ্ট
কেস স্টাডি : কবরের যাদু
যাদুর মূল উৎসের যতটা কাছাকাছি পৌঁছা যাবে, আল্লাহ চাইলে তত দ্রুত তার সমাধানে পৌঁছা যাবে । অনেক রোগী আছেন যারা দীর্ঘদিন যাবত যাদুতে আক্রান্ত । অনেক পুরনো যাদু হওয়ায় লম্বা সময় ধরে রুকইয়াহ করেও কাঙ্খিত ফলাফল পাচ্ছেন না, তাদের উচিত যাদুর মূল উৎসের কাছাকাছি পৌঁছার চেষ্টা করা । উৎস জানা থাকলে গিয়ে সেখানে গিয়ে কিছুদিন রুকইয়াহ করা । উদাহরণস্বরুপ— আপনি বর্তমানে শহরে বসবাস করছেন, আর সেখানে থেকেই রুকইয়াহ করছেন । কিন্তু আপনাকে...
Continue reading...যাদু নষ্টের পানি তৈরি
যাদু নষ্টের পানি তৈরি করার জন্য নিম্নোক্ত সূরা ও আয়াতগুলো সাতবার, তিনবার বা সময়ের বিচেনায় যতবার সম্ভব উপরোক্ত আয়াতগুলো পাঠ করে পানিতে ফুঁ দিতে হবে । পানির পাত্র মুখের কাছাকাছি নিয়ে পড়লে সবচেয়ে বেশি ভালো হয় । যাতে করে আয়াত তিলাওয়াতকালীন সৃষ্ট মুখের বাতাস সরাসরি পানিতে গিয়ে পৌঁছে । ১) দরুদ শরীফ (১ বার) ২) সূরা ফাতিহা (৭ বার) ৩) সূরা কাফিরুন, ইখলাস, ফালাক ও নাস (প্রত্যেকটি ৩ বার) ৪) আয়াতুল কুরসী...
Continue reading...যাদু নষ্টে বরই পাতা
বরই একটি জান্নাতি গাছ । জান্নাতবাসীরা এ গাছের ছায়াতলে আরাম করবে । যেমনটি পবিত্র কুরআনে সূরা ওয়াকিয়ার ২৮ নং আয়াতে উল্লেখিত হয়েছে । এছাড়াও সূরা নাজমের ১৬ নং আয়াতেও এ গাছের কথা উল্লেখিত হয়েছে । মে’রাজ রজনীতে রসূল (স.) সিদরাতুল মুনতাহায় পৌঁছলে, তাকে দেখার জন্য অসংখ্য ফেরেশতা সোনার প্রজাপতি আকারে সেখানে থাকা ‘সিদর’ তথা বরই গাছের উপরে একত্রিত হয়েছিল । যার পাতাগুলো ছিল হাতির কান সদৃশ্য বিশাল আকৃতির । তখনকার সৌন্দর্যের বর্ণনা...
Continue reading...তাবিজ বা যাদুর জিনিস নষ্ট করার পদ্ধতি
সতর্কতাঃ কিছু কিছু তাবিজ বা যাদুর ক্ষেত্রে স্পর্শ করা হলে, ঘ্রাণ বা গন্ধ নিলে, আগুনে পোড়ানো হলে— নষ্ট হওয়ার পরিবর্তে এক্টিভ হয়ে যায় । সুতরাং তাবিজ বা যেকোন সন্দেহজনক যাদুর বস্তু পেলে খালি হাতে তা স্পর্শ করা, ঘ্রাণ নেয়া বা পুড়ে ফেলা ঝুঁকিপূর্ণ। তাবিজ বা সন্দেহজনক কোনো যাদুর বস্তু পেলে হাতে গ্লাভস পড়ে বা পলিথিন ইত্যাদি পেঁচিয়ে সতর্কতার সাথে খুলে ভিতরের মূল অংশ (তাবিজের কাগজ ইত্যাদি) বের করতে হবে । নাকের কাছে...
Continue reading...